সূরা: [২০] ত্বা-হা | Ta-ha | سورة طه

আর চিরঞ্জীব, চিরপ্রতিষ্ঠিত- সর্বসত্তার ধারকের কাছে সবাই হবে নিম্নমুখী এবং সেই ব্যর্থ হবে, যে যুলুম বহন করবে^(১)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর যে মুমিন হয়ে সৎকাজ করে, তার কোনো আশংকা নেই অবিচারের ও অন্য কোনো ক্ষতির।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর এভাবেই আমরা কুরআনকে নাযিল করেছি আরবি ভাষায় এবং তাতে বিশদভাবে বিবৃত করেছি সতর্কবাণী, যাতে তারা তাকওয়া অবলম্বন করে অথবা এটা তাদের মধ্যে স্মরণিকার উৎপত্তি করে।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

সুতরাং প্রকৃত মালিক আল্লাহ্ অতি মহান সর্বোচ্চ সত্ত্বা^(১)। আর আপনার প্রতি আল্লাহর ওহী সম্পূর্ণ হওয়ার আগে আপনি কুরআন পাঠে তাড়াহুড়া করবেন না এবং বলুন, ‘হে আমার রব! আমাকে জ্ঞানে সমৃদ্ধ করুন।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর আমরা তো ইতোপূর্বে আদমের প্রতি নির্দেশ দান করেছিলাম, কিন্তু তিনি ভুলে গিয়েছিলেন; আর আমরা তার মধ্যে সংকল্পে দৃঢ়টা পাইনি^(১)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর স্মরণ করুন^(১), যখন আমরা ফিরিশতাগণকে বললাম, ‘তোমরা আদমের প্রতি সাজদা কর, তখন ইবলীস ছাড়া সবাই সিজদা করল; সে অমান্য করল।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

অতঃপর আমরা বললাম, ‘হে আদম! নিশ্চয় এ আপনার ও আপনার স্ত্রীর শত্রু, কাজেই সে যেন কিছুতেই আপনাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে না দেয়^(১), দিলে আপনারা দুঃখ-কষ্ট পাবেন^(২)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

‘নিশ্চয় আপনার জন্য এ ব্যবস্থা রইল যে, আপনি জান্নাতে ক্ষুধার্তও হবেন না, নগ্নও হবেন না— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

‘এবং সেখানে পিপাসাত হবেন না। আর রোদেও আক্রান্ত হবেন না^(১)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

অতঃপর শয়তান থেকে তাকে কুমন্ত্রণা দিলো; সে বল্ল,’হে আদম! আমি কি আপনাকে বলে দেব অনন্ত জীবনদায়িনী গাছের কথা ও অক্ষয় রাজ্যের কথা^(১)?’— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া