সূরা: [২৭] আন-নামল | An-Naml | سورة النمل

আপনি অন্ধদেরকেও তাদের পথ ভ্রষ্টতা থেকে পথে আনতে পারবেন না। আপনি তো কেবল তাদেরকে শোনাতে পারবেন, যারা আমাদের নিদর্শনাবলীতে ঈমান আনে। অতঃপর তারাই আত্মসমর্পণকারী।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর যখন তাদের উপর ঘোষিত শাস্তি আসবে তখন আমরা তাদের জন্য যমীন থেকে এক জীব বের করব^(১), যা তাদের সাথে কথা বলবে^(২) যে, মানুষ আমাদের নিদর্শনসমূহে নিশ্চিত বিশ্বাস করত না।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর স্মরণ করুন সে দিনের কথা, যেদিন আমরা সমবেত করব প্রত্যেক সম্প্রদায় থেকে একেকটি দলকে, যারা আমার নিদর্শনাবলী প্রত্যাখ্যান করত অতঃপর তাদেরকে সারিবদ্ধভাবে একত্রিত করা হবে^(১)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

শেষ পর্যন্ত যখন তারা এসে যাবে তখন আল্লাহ্‌ তাদেরকে বলবেন, ‘তোমরা কি আমার নিদর্শন প্রত্যাখ্যান করেছিলে, অথচ তা তোমরা জ্ঞানে আয়ত্ত করতে পারনি^(১)? নাকি তোমরা আর কিছু করেছিলে^(২)?’— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর যুলুমের কারণে তাদের উপর ঘোষিত শাস্তি এসে পড়বে; ফলে তারা কিছুই বলতে পারবে না।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

তারা কি দেখে না যে, আমরা রাত সৃষ্টি করেছি তাদের বিশ্রামের জন্য এবং দিনকে করেছি দৃশ্যমান? এতে তো অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে এমন সম্প্রদায়ের জন্য যারা ঈমান আনে^(১)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর যেদিন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, সেদিন আসমানসমূহ ও যমীনের সকলেই ভীত-বিহ্বল হয়ে পড়বে^(১), তবে আল্লাহ্‌ যাদেরকে চাইবেন তারা ব্যতীত^(২) এবং সকলই তাঁর কাছে আসবে হীন অবস্থায়।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর আপনি পর্বতমালা দেখছেন, মনে করছেন, সেটা অচল, অথচ ওগুলো হবে মেঘপুঞ্জের ন্যায় চলমান^(১)। এটা আল্লাহ্‌রই সৃষ্টি-নৈপুণ্য, যিনি সমস্ত কিছুকেই করেছেন সুষম^(২)। তোমরা যা কর নিশ্চয় তিনি সে সম্পর্কে সম্যক অবহিত।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

যে কেউ সৎকাজ নিয়ে আসবে, সে তা থেকে উৎকৃষ্ট প্রতিফল^(১) পাবে এবং সেদিন তারা শংকা থেকে নিরাপদ থাকবে^(২)।— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

আর যে কেউ অসৎকাজ নিয়ে আসবে, তাকে অধোমুখে নিক্ষেপ করা হবে আগুনে ‘তোমরা যা করতে তারই প্রতিফল তোমাদেরকে দেয়া হচ্ছে।’— ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া